অল্প বয়সে চুল পাকার কারণ ও প্রতিকার(Which vitamin deficiency causes hair loss) নিয়ে অনলাইনে সমাধান খুজতে দেখা যাচ্ছে। তরুণ-তরুণী সহ ছোট-বড় সকল বয়সের ছেলে-মেয়েদের মাথা লক্ষ্য করলে দেখা যা অকালে চুল পাকতে শুরু করেছে। ফলে এসব তরুণ তরুণী যখন স্কুল, কলেজ, বন্ধু বান্ধবের মাঝে অনেক হাস্যর বিষয় হয়ে যায়।

অল্প বয়সে চুল পাকার কারণ ও প্রতিকার

অল্প বয়সে চুল পাকার কারণ ও প্রতিকার(Which vitamin deficiency causes hair loss)

অল্প বয়সে চুল পাকার কারণ ও প্রতিকার নিয়ে অনলাইনে সমাধান খুজতে দেখা যাচ্ছে। তরুণ-তরুণী সহ ছোট-বড় সকল বয়সের ছেলে-মেয়েদের মাথা লক্ষ্য করলে দেখা যা অকালে চুল পাকতে শুরু করেছে। ফলে এসব তরুণ তরুণী যখন স্কুল, কলেজ, বন্ধু বান্ধবের মাঝে অনেক হাস্যর বিষয় হয়ে যায়।

তখন নিজেকে অনেক ছোট মনে হয়। তবে এই হাস্যকর রহস্য থেকে বাঁচতে হলে আপনাকে জানতে হবে। কিভাবে চুল পাকতে শুরু করেছে এবং এর প্রতিকার কি যাতে বাকি চুল আর কখনো না পাকে। আর্টিকেল লিখে ইনকাম করতে চান? জেনে নিন, আর্টিকেল লিখে কিভাবে ইনকাম করা যায়।

এজন্য আপনাকে আমাদের পুরো পোস্ট পড়তে হবে মনোযোগের সাথে। কারণ এখানে এমন কিছু টিপস দিব যাহাতে কোন টাকা খরচ হবে না। বরং, আপনি বিনা খরচে ৯০% চুল পাকা কমাতে সাহায্য করেন। যদি আপনি আমার নিয়ম কানুন মানতে পারেন। এসব নিয়ম একদম সহজ। এছাড়া আরো জেনে নিন অল্প বয়সে চুল পড়ার কারণ ও প্রতিকার।

Which vitamin deficiency causes hair loss | চুল পাকার কারণ গুলো কি কি?

এখন জেনে নিই কী কারণে চুল পাঁকতে শুরু করে। তারপর জানিয়ে দেব এর প্রতিকার এবং সবশেষে থাকবে আমার কিছু গোপন ট্রিক্স যা আপনাকে ৯০% সহযোগীতা করবে ইনশাল্লাহ।

চুল পাকার আসল কারণ সমূহঃ

  •  ধুমপানঃ যারা কম বয়সে ধুমপান করে থাকে তাদের চুল অল্প বয়সেই পাকতে শুরু করে। এজন্য ধুমপান থেকে বিরত থাকলে স্বাস্থ্য ঝুঁকি থেকে বাঁচতে পারবেন এবং চুলও কাল থাকবে।

    • মানসিকঃ যারা কারণে অকারণে সামান্য অথবা যেকোন কারণে সবসময় চিন্তা করেন। এরকম মানসিক চাপ সব সময় কাজ করলে অল্প বয়সেই চুল পাকে
    • ভেজাল যুক্ত খাবার খাওয়াঃ বাসি পঁচা খাবার অথবা মেয়াদ উত্তীর্ণ খাবার খাওয়া চুল পাকার কারণও বটে।
    • পুষ্টির অভাবঃ নিয়মিত ভিটামিনযুক্ত খাবার না খেলে শরীরে পুষ্টির অভাব ঘটে। এজন্য চুলে গোঁড়ায় পুষ্টির অভাব ঘটে এজন্য চুল পাঁকে।
    • ইলেকট্রিক ড্রাইয়ারঃ প্রাকৃতিক বাতাসে চুল শুকাতে অনেকেই বিব্রত বোধ করেন। তারা কম সময়ে চুল শুকানোর জন্য হেয়ার ড্রাইয়ার ব্যবহার করে থাকে। ফলে চুলের শক্তি আস্তে আস্তে কমে গিয়ে পাঁকা আরম্ভ করে। তাই হেয়ার ড্রাইয়ার এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।
    • কেমিক্যালঃ চুলের ভাঁজ ও সৌন্দর্য ঠিক রাখার জন্য বিভিন্ন ধরণের কেমিকেল ব্যবহার করা হয়। কিন্তু এর গুণমান সঠিক কিনা তা কখনো জানিনা। এর ফলে চুলের ক্ষতি হয় ফলে চুল পড়তে থাকে ও পাঁকা শুরু হয়।
    • ঘুম কম হওয়াঃ অনেকেই নানা কারণে অকারণে অনেকদেরীতে ঘুমাতে যায়। নিয়মিত পরিমিত ঘুম না হবার কারণে চুল পাঁকে।
    • জেনেটিক হরমোন সমস্যাঃ জেনেটিক সমস্যার কারণে খুব অল্প বয়সে চুল পাঁকে। আবার বংশগত কারণে উপরোক্ত কারণ ছাড়াই অল্প বয়সে চুল পাকে।

চুল পাঁকার রোধে করণীয় কী?

চুল পাঁকা রোধে করণীয় সমূহঃ চুল পাঁকা রোধের অনেকে অনেক রকম ব্যাখ্যা আপনারা হয়তো জেনে থাকবেন। তবে সেগুলো বিষয়াবলী জানানোর আগে আমার একান্তই কিছু নিয়ম জানাবো। আমি মনে করি এই নিয়মাবলী আপনি যদি যথাযথ ভাবে মানেন তাহলে উপকার পাবেন ইনশাল্লাহ।

প্রথমতঃ আমি লক্ষ্য করেছি, অল্প বয়সে আমাদের বংশে কাদের চুল পেঁকেছে কিন্তু কেনো। তখন লক্ষ্য করেছি বেশির ভাগই বংশগত কারণ। আমাদের বংশের মানুষদের আগেই চুল পাঁকে। আরো লক্ষ্য করেছি, আমাদের অনেকই একটু মাথা ব্যাথা হলেই ছোটদের কাছ থেকে মাথার চুল টেনে নেই, আস্তে আস্তে এটা একসময় অভ্যাস্ত হয়ে যায়।

মাথা ব্যাথায় চুল টেনে না নিলে আরাম যেন পাওয়াই যায় না। এ চুল টানার ফলে চুলের গোঁড়া নরম হয়ে যায় অথবা চুলের গোঁড়া নষ্ট হয়ে যায়। অথবা চুলের পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়। ফলে বেশি চুল পাকে। আমি মনে করি আপনার যদি এই অভ্যাস থেকে থাকে এটা আস্তে এড়িয়ে চলুন, এভাবে বন্ধ করুন। তাহলে চুল আর অল্প বয়সে পাকবে না ইনশাল্লাহ।

দ্বিতীয়ত্বঃ যেকোন কারণে হোক মাথা দুএকটা পাঁকা চুল দেখা যায়, তখন এই চুল না তুলে ফেললে যের শান্তি পাওয়া যায় না। এই চুল তুলে ফেলার কারণে অন্য চুল গুলো ব্যাথা প্রাপ্ত হয়। তখন এই চুলের আশে পাশের চুল গুলো পর্যায়ক্রমে পাঁকা শুরু করে। এই ভাবে চলে পাকা চুল তুলে ফেলার অভিযান। এক সময় দেখা যায় পাঁকা চুলের সমারোহ। তাই মনে করি এরকম দু একটা পাকা চুল তুলে অন্য চুলের ক্ষতি না করাই ভাল।

উপরোক্ত আমার নিজের বিষয় গুলো এবং নিজস্ব সমাধান দিলাম। এরপর থাকছে বিশেষাজ্ঞ গণদের সমাধান।

১. নারিকেল তেল গরম করে সপ্তাহে দু তিন চুলে লাগলে চুলে পুষ্টিগুণ বেড়ে যায়।

২. আমলকি রাতে ভিজিয়ে রেখে পরদিন, মাথায় মেসেজ করতে হবে, তাহলে চুলে গোঁড়ায় পুষ্টি যোগায়। এতে চুল পাঁকা রোধ করে।

৩. যদি চুল পাঁকা আরম্ভ করে, এরকম পর্যায়ে। হাসনা হেনা ফুল, ডিমের কসুম ও টক দই একসঙ্গে মিশ্রিত করে প্যাক তৈরি করবেন। এরপর ভালভাবে মেসেস করুন। এতে চুলের গোঁড়ায় পুষ্টি হবে এবং সাদা ভাবটা দূর হতে থাকবে।

বন্ধুরা আশা করি, আমাদের টিপসটি আপনাদের ভাল লেগেছে। আপনাদের কেমন লেগেছে তা কমেন্টস করে জানিয়ে দিন। তাহলে আমরা অনেক উৎসাহিত হই। পোস্ট শেয়ার করে আপনাদের বন্ধুদের জানিয়ে দিন। সবার সুস্থতা কামনা করছি।

Read More:

Photo Data Recovery Software Free Download

Thanks,

Study Based

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন